Monday, 6 June 2016

চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু

 

বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। কাল মঙ্গলবার ​থেকে রোজা। শুরু হলো সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজান।রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আজ এশার নামাজের পর মসজিদে মসজিদে শুরু হবে তারাবি নামাজের জামাত। আজ সোমবার দিবাগত শেষ রাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা সেহ্‌রি খাবেন।

Sunday, 5 June 2016


VC of JU Admission information:
 

Let us find out what is going on DHAKA stock exchange. For online information just click in the box:
http://www.dsebd.org/
 

একই কায়দায় আরও দুই খুন

চট্টগ্রামে এসপির স্ত্রীকে হত্যা

চাদর দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে লাশ। ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছেন সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিটের সদস্যরা। গতকাল সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় রাস্তায় গুলি ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মাহমুদা খানমকে। চট্টগ্রাম নগরের জিইসি এলাকা থেকে গতকাল সকাল আটটায় তোলা ছবি l সৌরভ দাশ
উগ্রপন্থীদের একের পর এক হত্যাযজ্ঞের তালিকায় এবার যুক্ত হলেন জঙ্গি দমন অভিযানে সাহসিকতার জন্য পদকপ্রাপ্ত এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী। গতকাল রোববার সকালে চট্টগ্রামের ব্যস্ততম এলাকা জিইসি মোড়ে দুর্বৃত্তরা ছুরিকাঘাতের পর গুলি করে হত্যা করেছে পুলিশ সুপার (এসপি) মো. বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানমকে (মিতু)।পুলিশের অনেক কর্মকর্তাই মনে করছেন, জঙ্গিবিরোধী অভিযানে বাবুল আক্তারের সাহসী ভূমিকার কারণে তাঁর স্ত্রী নিশানায় পরিণত হয়েছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘অব্যাহতভাবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যে অভিযান চলছে, জঙ্গিদের দমন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের পুলিশ ফোর্স যেভাবে বীরত্বের সঙ্গে কাজ করছে, তাদের বিভ্রান্ত করার জন্য এই পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডটি হয়েছে বলে আমরা মনে করছি।’ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গতকাল দুপুরে চট্টগ্রামের ও আর নিজাম রোডে অবস্থিত বাবুল আক্তারের বাসায় যান। সেখানে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে, তার সঙ্গে গত দুই বছরে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার মিল পাওয়া যায়। চলতি বছর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রেজাউল করিম সিদ্দিকী, টাঙ্গাইলে দরজি নিখিল চন্দ্র জোয়ারদার, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে সন্তগৌরীয় মঠের অধ্যক্ষ যজ্ঞেশ্বর রায় এবং গত বছর আশুলিয়ায় পুলিশ হত্যা, ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি নাগরিক হত্যাসহ বিভিন্ন ঘটনায় দেখা গেছে, হামলাকারী ছিল তিনজন। তারা মোটরসাইকেলে আসে এবং অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে ছুরি, চাপাতি, পিস্তল। গতকাল বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানমকে হত্যায়ও মোটরসাইকেলে আসা তিনজন জড়িত ছিল এবং তারা ছুরি ও পিস্তল ব্যবহার করেছে। জঙ্গিগোষ্ঠী নতুন মাত্রায় সক্রিয় হওয়ার পর গত বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হন ৪৭ জন। এসব ঘটনার অনেকগুলোতেই দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক স্টেট) ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের কথিত বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলাম। যদিও বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার কোনো সাংগঠনিক অবস্থান নেই। দেশীয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (বর্তমান নাম আনসার আল ইসলাম) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে অনেক ঘটনায়। দেড় বছর ধরে জঙ্গিদের হত্যার তালিকায় ছিল মূলত ধর্মীয় ও গোষ্ঠীগত সংখ্যালঘু, ভিন্নমতাবলম্বী লেখক, ব্লগার, প্রকাশক, শিক্ষক, বিদেশি নাগরিক, সমকামীদের অধিকারকর্মী। এই প্রথম কোনো নারী ও পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী নিশানায় পরিণত হলেন। এর আগে গত বছরের অক্টোবরে রাজধানীর দারুস সালামে পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), নভেম্বরে আশুলিয়ায় একজন পুলিশ কনস্টেবলকে খুন করে জঙ্গিরা। এর মধ্যে আশুলিয়ার খুনকে চট্টগ্রামে জঙ্গিদের গ্রেপ্তার অভিযানে এক জেএমবি নেতার হত্যার প্রতিশোধ বলে ধারণা করা হয়। গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রামের খোয়াজনগরে একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র-গুলিসহ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেন বাবুল আক্তার। এঁদের মধ্যে জাবেদ নামের একজন ছিলেন, যাঁকে জেএমবির চট্টগ্রামের সামরিক প্রধান বলে জানিয়েছিল পুলিশ। যদিও জাবেদ গ্রেপ্তারের পর নিজেকে আইএসের সদস্য বলে দাবি করেছিলেন। পরদিন জাবেদকে নিয়ে অভিযানে গেলে জঙ্গিদের তৈরি গ্রেনেড বিস্ফোরণে তিনি মারা যান। এরপর গত ২৭ ডিসেম্বর হাটহাজারীতে জেএমবির চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান রাইসুল ইসলাম খান ওরফে ফারদিনের একটি আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখানে বাবুল আক্তারের নেতৃত্বে পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিপুল অস্ত্র, গুলি এবং সেনাবাহিনীর ১২টি পোশাক ও এক জোড়া র্যাং ক ব্যাজ উদ্ধার করে। একই দিন ফারদিনের সহযোগী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তিন ছাত্রকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসব অভিযানের কারণে বাবুল আক্তার জঙ্গিদের নিশানায় পরিণত হতে পারেন বলে তিনি আশঙ্কা করছিলেন। তাঁর অধীনে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে ছিলেন চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা শাখার সদ্য বিদায়ী উপপরিদর্শক (এসআই) সন্তোষ চাকমা। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘খোয়াজনগর থেকে হাটহাজারী পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে জঙ্গিদের ধরার পর স্যার (বাবুল আক্তার) পরিবার নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন থাকতেন। তিনি প্রায়ই বলতেন, তাঁকে মারতে না পারলেও জঙ্গিরা তাঁর পরিবারকে শেষ করে দিতে পারে।’ বাবুল আক্তার সম্প্রতি পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ঢাকার পুলিশ সদর দপ্তরে যোগ দেন। এর আগ পর্যন্ত গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উত্তর-দক্ষিণ জোনের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে করে চট্টগ্রামে পৌঁছান। স্ত্রীর জানাজার পর বাবুল আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, ‘আপনাদের তো বলেছিলাম, ওরা আমার ক্ষতি করবে। ওরা আমার ক্ষতি করেছে।’ চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার মো. ইকবাল বাহার গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘কে বা কারা কী জন্য এ খুনের ঘটনা ঘটিয়েছে, তার তদন্ত করা হচ্ছে। বাবুল আক্তার জঙ্গিদের গ্রেপ্তার ও অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন। এ কারণে জঙ্গিরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে কি না, তা উড়িয়ে দিচ্ছি না। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’চট্টগ্রামে সাবেক পুলিশ কমিশনার ও বর্তমানে র্যা বের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল জলিল মণ্ডল গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাবুল পুলিশের চৌকস কর্মকর্তা। আমরা বাবুলসহ সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের নিয়ে ভাবতাম। দাপ্তরিক সভাগুলোতে তাঁদের সাবধানে চলাফেরা করার পরামর্শ দিতাম।’ তিনি বলেন, ‘বাবুল জঙ্গিদের টার্গেট হতে পারেন, এমন আশঙ্কা ছিল। কিন্তু তাঁর স্ত্রীকে খুন করা হবে, তা আমরা কল্পনায়ও আনতে পারিনি।’চট্টগ্রামের ও আর নিজাম আবাসিক এলাকার ইকুইটি সেনট্রিয়াম নামের একটি বাড়িতে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন বাবুল আক্তার। তিনি ঢাকায় যাওয়ার পর বাসায় ছিলেন তাঁর স্ত্রী, প্রথম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলে, প্লে গ্রুপে পড়ুয়া মেয়ে ও গৃহকর্মী। যেভাবে হত্যা: সকাল সাতটা। পাঁচলাইশ থানার ব্যস্ততম জিইসি মোড়সংলগ্ন ওয়েল ফুড নামের মিষ্টির দোকানের সামনের রাস্তা। গোলপাহাড়ের দিক থেকে ছেলেকে স্কুলগাড়িতে তুলে দিতে জিইসি মোড়ে আসছিলেন বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা। মোটরসাইকেলে করে তিন যুবক জিইসি মোড় থেকে আসে। তাদের মধ্যে এক যুবক তাঁকে প্রথমে ছুরিকাঘাত করে, আরেক যুবক গুলি করে মটরসাইকেল নিয়ে চলে যায়।
ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করা সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) পরিতোষ ঘোষ প্রথম আলোকে এটা জানান। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে ১০০ গজ দূরে বাবুল আক্তারের বাসা। হত্যার ধরন দেখে মনে হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা আগে থেকেই ঘটনাস্থল রেকি করেছিল। ভিডিও ফুটেজ থেকে পাওয়া তিন ঘাতকের চেহারা স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে না। তারপরও তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। পরিতোষ ঘোষ বলেন, বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা জিইসি মোড়ে পৌঁছার আগেই ওয়েল ফুডের সামনে মোটরসাইকেলে তিনজন আসে। চালকের মাথায় হেলমেট ছিল। পেছনে বসা দুজনের মধ্যে মাঝখানে বসা যুবকের হাতে ছুরি ছিল। পেছনে বসা তৃতীয়জনের হাতে ছিল পিস্তল। তারা প্রথমে মোটরসাইকেল দিয়ে মাহমুদা খানমকে ধাক্কা দেয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মোটরসাইকেলের মাঝে বসা যুবক মাহমুদাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। এরপর তৃতীয়জন পিস্তল দিয়ে গুলি করে। প্রথম গুলিটি মিস হয়, দ্বিতীয় গুলি মাহমুদার কপালে লাগে। সবকিছু করতে ৪০ থেকে ৫০ সেকেন্ড লাগে। গতকাল সকালে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তায় পড়ে আছে মাহমুদার মরদেহ। পরনে কালো বোরকা ও মাথায় হিজাব ছিল। লাশটিকে ঘিরে পুলিশ ও লোকজন। গতকাল চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর বেলা সাড়ে তিনটায় দামপাড়া পুলিশ লাইন মাঠে মাহমুদার জানাজা হয়। এরপর মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহের পর সিআইডি চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিদর্শক মিতশ্রী বড়ুয়া প্রথম আলোকে বলেন, নিহত মাহমুদার কপালের বাঁ পাশে একটি গুলির চিহ্ন এবং বুক, বাঁ হাতের বাহু ও কনুই এবং পিঠে আটটি ছুরির ঘা ছিল। ঘটনাস্থল থেকে অব্যবহৃত তিনটি বুলেট উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো ৭ পয়েন্ট ৬৫ বোরের পিস্তলের গুলি। ঘটনার পর বাবুল আক্তারের বাসায় গিয়ে দেখা গেছে, লোকজন তাঁর দুই শিশুসন্তানকে সান্ত্বনা দিচ্ছে। এ সময় পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা শাম্মী আকতার বলেন, ‘ভাবি (বাবুল আক্তারের স্ত্রী) প্রায়ই নিরাপত্তাহীনতার কথা বলতেন। সবাই বাসা চিনে ফেলায় বাসা পরিবর্তনের চিন্তা করছিলেন বলে ভাবি জানিয়েছিলেন। বিপদ-আপদ থেকে রক্ষার জন্য গত শনিবার বাসায় মিলাদ পড়িয়েছিলেন তাঁরা।’ বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানমের মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক, বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। মাহমুদা খানমের মরদেহ গতকালই ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার হাটফাজিলপুর গ্রামের বাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের কথা রয়েছে। ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাবুল আক্তারের সঙ্গে মাহমুদার বিয়ে হয়।

খুনিদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ: বাবুল আক্তারের স্ত্রীর খুনিদের যেকোনো মূল্যে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি গত রাতে পুলিশ কমিশনারের সম্মেলনকক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) আনোয়ার হোসেন। সভায় বলা হয়, এই হত্যা মামলার তদন্তে নগর পুলিশের পাশাপাশি র্যা ব, পিবিআই (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) ও সিআইডি সম্মিলিতভাবে কাজ করবে। এর আগে ঢাকা থেকে এসে গতকাল বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ভারপ্রাপ্ত আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি সেখানে সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে পুলিশের ওপর অনেক হামলা হয়েছে। এই প্রথম পুলিশের কোনো সহধর্মিণীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল রাত ১১টায় পাঁচলাইশ থানায় মামলা হয়েছে। পাঁচলাইশ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ত্রিরতন বড়ুয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় চার-পাঁচজনকে আসামি করে এ মামলা করেন। তবে কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

Saturday, 4 June 2016

Talash Crime invastigation. 


For Apply HSC online admission - 2016 (26 May to 9 June) please visit:

         http://www.xiclassadmission.gov.bd/
http://www.xiclassadmission.gov.bd
Legacy of Dhaka University :

TheUniversity of Dhaka was established in 1921 as the 

first university in East Bengal. Following demands from 

Nawab Sir Khwaja Salimullah Bahadur and others, Viceroy 

Lord Hardinge proposed on 2 February 1912, that a 

newuniversity should be established in this partition of 

Bengal.

Introduction

The University was established as compensation for the annulment of the 1905 Partition of Bengal. The partition had established East Bengal and Assam as a separate province, with Dhaka as its capital. However, the partition was abolished in 1911. In 1913, public opinion was solicited before the university scheme was given its final shape, and the Secretary of State approved it in December 1913.[1] The first vice-chancellor of the university was Philip Joseph Hartog, who had been academic registrar of the University of London for 17 years.

Foundation and early days

Established in 1921, under the Dacca University Act 1920 of the Indian Legislative Council, the university is modelled after British universities. Academic activities started on July 1, 1921, with three faculties: Arts, Science, and Law. Classes were taught in 12 Departments: Sanskrit and Bengali, English, Education, History, Arabic and Islamic Studies, Persian and Urdu, Philosophy, Economics and Politics, Physics, Chemistry, Mathematics, and Law. Initially there were three dormitories for students: Salimullah Muslim Hall, Dacca Hall and Jagannath Hall.
Tomb of Kazi Nazrul Islam near the Dhaka University campus mosque

Establishment and the British era

Dhaka University Central Students Union building
Sir Syed Nawab Ali Chowdhury, one of the proposers of University of Dhaka
The university continued to grow under the direction of leaders including Harry Langley, A. F. Rahman, R. C. Majumdar, and Mahmud Hussain.Under Vice-Chancellor Hussain, the University consolidated its fundamental focus on academics. It also made national headlines when he extended an invitation to then-President of Pakistan,Ayub Khan, who declined citing 'security reasons'. This was the first of many subsequent refusals from high-ranking officials to visit East Pakistan.

Students from 1921 to 1948

There were few students in the early years of the University of Dhaka. Enrollment in the first few years is shown in the table below:
SessionNumber of Muslim studentsNumber of total students
1929–304271300 (Except the training college and Medical Schools)
1930–313991300
1930–34
1027
1934–35
933 (Including 39 female students)
1937–385951527
1939–406731527
1940–416001633
1945–46
1000 (Including 90 female students)
1946–47
1092 (Including 100 female students)
1947–48
1693 (Including 72 female students)

Visit of Rabindranath Tagore to Dhaka University

Rabindranath Tagore in Jagannath Hall
A poem written by Rabindranath Tagore for a magazine of Jagannath Hall
In 1926, the University of Dhaka invited Rabindranath Tagore to attend a conference called The Meaning of Art. He came to Dhaka and visited Curzon Hallon 10 February, 1926.

University of Dhaka in the Liberation war (1970s)

Teachers who were killed in 1971

Students and teachers of the University of Dhaka played a vital role in the 1971 Liberation War of Bangladesh. The Ordinance of 1961 was annulled and substituted by the Dacca University Order of 1973., The new Order restored autonomy, and provided a democratic atmosphere for the teachers and students where they could engage freely in academic and intellectual pursuits.
Teachers at the University of Dhaka who were killed during the liberation war include:[1]
Name of TeacherInstitution
Dr. Mohammad MortuzaChief medical officer of the university
Giasuddin AhmedUniversity of Dhaka
Dr. ANM MuniruzzamanUniversity of Dhaka
Dr. Jyotirmoy Guha ThakurtaUniversity of Dhaka
AN Munir ChowdhuryUniversity of Dhaka
Mofazzal Haider ChowdhuryUniversity of Dhaka
Dr. Abul KhairUniversity of Dhaka
Dr. Serajul Hoque KhanUniversity of Dhaka
Rashidul HasanUniversity of Dhaka
Anwar PashaUniversity of Dhaka
Dr. GC DevUniversity of Dhaka
Dr. Fazlur RahmanUniversity of Dhaka
Dr. Faizul MohiUniversity of Dhaka
Abdul MuktadirUniversity of Dhaka
Sarafat AliUniversity of Dhaka
Sadat AliUniversity of Dhaka
AR Khan KhadimUniversity of Dhaka
Santosh C BhattacharyaUniversity of Dhaka
Mohammad SadeqUniversity Laboratory School
Anudippayan BhattachariyaUniversity of Dhaka

References

  1. ^ Jump up to:a b Sajahan Miah (2012). "University of Dhaka". In Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal.  (Second ed.). Asiatic Society of Bangladesh.
  2. Jump up^  London: The Times. 28 June 1947. p. 6. [Hartog] was appointed Academic Registrar to the University of London, and held that office with great efficiency for 17 years ... Hartog was made [Dhaka University's] first vice-chancellor.
  3. Jump up^ "Archived copy" (PDF). Archived from the original (PDF) on 25 February 2012. Retrieved 29 November 2012.
  4. Jump up^ Dhaka University & the History of East Bengal: An interview of Professor Abdur Razzaq, written by-Sardar Fazlul Karim সরদার ফজলুল করিম রচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পুর্ব বঙ্গীয় সমাজ: অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের আলাপচারিতা

External links


  • History of the Formation of Dhaka University Our Bangla. Retrieved: 2007-07-2